Panchayat Election: শুরু সলতে পাকানোর কাজ, রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন কবে?

সিভিক ভলান্টিয়াররা পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না...
voter-list
voter-list

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election) সলতে পাকানোর কাজ। বুধবারই সব জেলাশাসক ও জেলা পঞ্চায়েত অফিসারকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন (State Election Commission) জানিয়ে দিয়েছে কারা পঞ্চায়েতে প্রার্থী হতে পারবেন, আর কারা পারবেন না। এদিকে, আগামী ১৮ এপ্রিল রাজ্যের জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। বৈঠক হবে ভার্চুয়ালি। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে জেলাশাসকদের সঙ্গে কমিশন বৈঠকে বসতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে।

পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayet Election)...

প্রসঙ্গত, হাইকোর্টের পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টও জানিয়ে দিয়েছিল, ভোটে আমরা বাধা দিতে পারি না। দেশের শীর্ষ আদালতের এই পর্যবেক্ষণের পরেই শুরু হয়ে গিয়েছে নির্বাচনের প্রস্তুতি। জানা গিয়েছে, এবার ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) গ্রাম পঞ্চায়েতের আসন সংখ্যা ৬২ হাজার ৪০৪। পঞ্চায়েত সমিতির আসন রয়েছে ৯ হাজার ৪৯৮টি। আর জেলা পরিষদের আসন সংখ্যা ৯২৮টি। সব মিলিয়ে ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েতের মোট আসন সংখ্যা ৭২ হাজার ৮৩০টি।

বর্তমানে রাজ্যে চলছে দাবদাহ। তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে। এমতাবস্থায় কীভাবে নির্বাচন করানো হবে, ভোটকর্মীদের জন্য কী কী বন্দোবস্ত করা হবে, নিরাপত্তা নিয়েই বা কী পদক্ষেপ করা হবে, সেই সব বিষয়ই উঠতে পারে জেলাশাসকদের সঙ্গে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে। কমিশন সূত্রে খবর, ওই দিনের বৈঠকে সব জেলাশাসককে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।

আরও পড়ুুন: ‘ডিএ দিতে পারছেন না, ৪৪০ কোটির অডিটোরিয়াম করছেন’! মমতাকে নিশানা দিলীপের

এদিকে, বুধবারই সব জেলাশাসক ও জেলা পঞ্চায়েত অফিসারকে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে রাজ্য নির্বাচন (Panchayat Election) কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, সিভিক ভলান্টিয়াররা পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। কমিশন জানিয়ে দিয়েছে, রাজ্য সরকার চুক্তিতে তাঁদের নিয়োগ করেছে। সেই নিয়োগের কিছু শর্ত রয়েছে। সেই কারণে পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না তাঁরা। প্রার্থী হতে পারবেন না গ্রাম রোজগার সেবক, শিক্ষাবন্ধু, পঞ্চায়েতের ঠিকাকর্মী বা রাজ্য সরকারের চুক্তিভিত্তিক ঠিকাকর্মীরা।

তবে শিক্ষকদের প্রার্থী হতে কোনও বাধা নেই। কমিশন জানিয়েছে, প্রাথমিক শিক্ষক, হাইস্কুল শিক্ষক, প্যারাটিচার, অধ্যাপক, সহকারি অধ্যাপক, লেকচারার, গেস্ট লেকচারারও প্রার্থী হতে পারবেন। প্রার্থী হতে পারবেন আশাকর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, শিশুশিক্ষা সহায়ক এবং ইলেকট্রিসিটি বোর্ডের কর্মীরাও।

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles