Sonia Gandhi: কোভিড পরবর্তী জটিলতায় গুরুতর অসুস্থ সোনিয়া, মাকে দেখতে হাসপাতালে রাহুল

তাঁর নাক দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। পাশাপাশি শ্বাসযন্ত্রে ছত্রাক সংক্রমণও রয়েছে বলে জানা গিয়েছে
sonia
sonia

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিড-পরবর্তী  (Post Covid) শারীরিক অসুস্থতা বেড়েছে কংগ্রেসের সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi)। করোনায় (Corona) সংক্রমিত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি।  তাঁর নাক দিয়ে রক্তপাত হচ্ছে। পাশাপাশি শ্বাসযন্ত্রে ছত্রাক সংক্রমণও (Fungal infection) রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

এক বিবৃতিতে এআইসিসি-র সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, ‘গত ১২ জুন কংগ্রেস সভাপতিকে গঙ্গারাম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কোভিড সংক্রমণের জেরে তাঁর নাক দিয়ে প্রচুর রক্তপাত হয়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁর চিকিৎসা শুরু হয়েছে। তাঁর শ্বাসযন্ত্রের নিম্নাংশে ছত্রাক সংক্রমণ ঘটেছে। কড়া পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে তাঁকে’।

আরও পড়ুন: ইডি-র ম্যারাথন জেরার মুখে ফের রাহুল, হাজিরা বুধেও

বৃহস্পতিবার গভীর রাতে দিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা সোনিয়াকে দেখতে যান রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস সূত্রের খবর, রাহুল প্রায় সারা রাত হাসপাতালে ছিলেন। সেখানে চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। গত ১ জুন সনিয়ার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছিল। শ্বাসকষ্টের সমস্যা ও অন্য কিছু উপসর্গ দেখা দেওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। দলনেত্রীর গুরুতর অসুস্থতার খবরে কংগ্রেস কর্মী ও নেতারা উদগ্রীব হয়ে পড়েন৷ তাঁরা সোনিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন৷ 

আরও পড়ুন: পুলিশের উর্দি ধরে টান রেণুকার! রাহুল ইস্যুতে বিক্ষোভ কংগ্রেসের

চলতি মাসের আট তারিখ কংগ্রেস সভানেত্রীকে ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে ইডি। কোভিড সংক্রমণের জেরে ইডি দফতরে হাজিরা দিতে পারেননি ৭৫ বছর বয়সী সোনিয়া। নতুন করে আগামী ২৩ জুন তাঁকে তলব করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। কিন্তু পুনরায় অসুস্থ হয়ে পড়েছেন রাজীব-পত্নী। অন্য দিকে, ইতিমধ্যেই টানা তিন দিন ইডি দফতরে এই মামলায় হাজিরা দিয়েছেন রাহুল। চতুর্থ দফার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য শুক্রবার ফের প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতিকে তলব করা হয়েছিল। কিন্তু মায়ের অসুস্থতার কারণে সময় চেয়েছিলেন রাহুল। সেই আবেদন মেনে সোমবার ফের ডাকা হয়েছে তাঁকে।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles