Mohun Bagan: মোহনবাগানে বিশ্বকাপার জেসন কামিন্স! সবুজ মেরুনের নতুন জার্সি প্রকাশ

"সমর্থকরাই নতুন জার্সির নকশা করেছেন" বললেন সবুজ-মেরুন কর্তা সঞ্জীব গোয়েঙ্কা
Mohun-Bagan
Mohun-Bagan

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপার জেসন কামিন্স (Jason Cummings) এবং অনিরুদ্ধ থাপার হাত ধরে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের (Mohun Bagan Super Giant) নতুন জার্সি প্রকাশ্যে এল। সবুজ-মেরুনের নতুন জার্সি উন্মোচনের সময় উপস্থিত ছিলেন ইনভেস্টর কর্তা সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। মঙ্গলবার আরপিএসজি গ্রুপের অফিসে সেই জার্সি প্রকাশ্যে আনা হল। সঞ্জীব গোয়েঙ্কা জানান, সবুজ এবং মেরুন রঙের নতুন জার্সিটি এক সমর্থক নকশা করেছেন। গোয়েঙ্কা বলেন, “সমর্থকেরাই এই জার্সির নকশা করেছেন। ৫০০০ জন জার্সির নকশা জমা দিয়েছিলেন। সেখান থেকেই একটি বেছে নেওয়া হয়েছে।” দলের ওপর ভরসা রেখে সঞ্জীব বলেন, “আমি মনে করি এই লিগে সব থেকে শক্তিশালী দল মোহনবাগানের। দলে খুব ভাল মিডফিল্ডার এবং স্ট্রাইকার রয়েছেন। দলে ভাল গোলরক্ষক রয়েছেন। আশা করব মাঠে নেমে তাঁরা দল হিসাবে নিজেদের উজাড় করে দিতে পারবে।”

অনিরুদ্ধর অভিমত

এ বারেই প্রথম মোহনবাগানের হয়ে খেলবেন অনিরুদ্ধ থাপা। জাতীয় দলের হয়ে খেলা ২৫ বছরের এই মিডফিল্ডারকে এই মুহূর্তে দেশের অন্যতম সেরা বলে মনে করা হচ্ছে। তিনি মোহনবাগানে সই করা প্রসঙ্গে বলেন, “এই দলের ইতিহাস রয়েছে। ভারতের অন্যতম সেরা ক্লাব মোহনবাগান। এই দলের উন্নতি করার ইচ্ছা রয়েছে। সেই কারণেই আমি এই ক্লাবে সই করেছি। এখানে আমি দেশের এবং বিদেশের অন্যতম সেরা ফুটবলারদের সঙ্গে সাজঘর ভাগ করে নেওয়ার সুযোগ পাব। আমি মনে করি ভবিষ্যতে আরও ভাল খেলার ক্ষেত্রে এটা আমাকে সাহায্য করবে।”

আরও পড়ুন: গাভাসকরের সঙ্গে কোহলির মিল, বিরাট-আবেগে ভাসলেন ক্যারিবিয়ান কিপারের মা

দলে বিশ্বকাপার কামিন্স

মোহনবাগান এই বছর সই করিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার কামিন্সকে। তাঁর জন্ম স্কটল্যান্ডে। সেই দেশের হয়ে ফুটবল খেলেছেন তিনি। পরে অস্ট্রেলিয়ায় চলে আসেন। কাতার বিশ্বকাপের দলেও ছিলেন কামিন্স। সেখানে তাঁর সঙ্গে লিয়োনেল মেসির দেখা হয়। আর্জেন্টিনার অধিনায়কের সঙ্গে হাত মিলিয়েছিলেন তিনি। কামিন্স বলেন, “আমার জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত ছিল ওটা। মেসি বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার। ওকে খেলতে দেখাটাই একটা শিক্ষার মতো। আশা করি সেটা আমাকে ভবিষ্যতে ভাল ফুটবলার হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে সাহায্য করবে।”

তিনি আরও বলেন, ‘আমি অবাক হয়েছি এখানকার ফ্যানদের দেখে। তাদের প্যাশান থেকে। আমি বড় ম্যাচে খেলতে ভালোবাসি। আমি বড় ম্যাচের খেলোয়াড়। ভারতীয় ফুটবল নিয়ে আমি আগেই জানতাম। এখানে প্রচুর সমর্থক রয়েছেন। ভোর তিনটের সময় আমি কলকাতায় পৌঁছেছিলাম। তখনও তাঁদের উৎসাহ কম নজরে পড়েনি।’

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles