Israel Palestine War: কোণঠাসা হচ্ছে প্যালেস্তাইন! ইজরায়েলের পাশে দাঁড়াচ্ছে আমেরিকা সহ পাঁচ শক্তিধর দেশ

সেই ক্ষত নিয়েই হামাস-বধের পণ করেছে ইজরায়েল...
biden_f
biden_f

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই তীব্র হচ্ছে ইজরায়েল-হামাস (Israel Palestine War) যুদ্ধ। প্রত্যাশিতভাবেই বাড়ছে মৃতের সংখ্যাও। স্বজন হারানোর বেদনায় ভারী হচ্ছে ইজরায়েলের আকাশ। জীবন বাজি রেখে ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে সুখের সংসারের করুণ পরিণতি দেখছেন সব হারানো মানুষগুলির কেউ কেউ। এমতাবস্থায় ইজারয়েলের পাশেই দাঁড়াল পশ্চিমী বিশ্বের বৃহৎ শক্তিধর দেশগুলি। শুক্রবার আচমকাই ইজরায়েলে হামলা চালায় হামাস। ঘন ঘন ছোড়া হয় রকেট। তার জেরে সাজানো গোছানো দেশের সর্বত্র যুদ্ধের ক্ষত। সেই ক্ষত নিয়েই হামাস-বধের পণ করেছে ইজরায়েল। এই যুদ্ধে বহু মার্কিন নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি বাইডেন প্রশাসনের।  

ইজরায়েলের পাশে ৫ দেশ

মধ্য এশিয়ার দেশ ইজরায়েলকে অস্ত্র সহ নানাভাবে সাহায্য করার আশ্বাস দিয়েছে আমেরিকার জো বাইডেন প্রশাসন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সচিব ক্রিস্টিন বলেন, “আমরা ইজরায়েলকে সাহায্য করার দিকেই ঝুঁকছি। তবে ইউক্রেন এবং ইজরায়েল একই সঙ্গে দু’টি দেশকে অস্ত্র পাঠাতে হবে। এজন্য অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন।” ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে (Israel Palestine War) ভারত যে ইজরায়েলের পাশে দাঁড়াবে, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিল ভারত। একই কথা জানিয়েছিল আমেরিকাও।

এবার ইজরায়েলের পাশে দাঁড়াতে অঙ্গীকারবদ্ধ হল ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি এবং ব্রিটেনও। সোমবার হোয়াইট হাউসের তরফে পাঁচটি দেশের একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। তাতেই অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছে আমেরিকা, ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি এবং ব্রিটেন। ইজরায়েলকে তারা মিত্র দেশ বলেও উল্লেখ করেছে বিবৃতিতে।

এহেন মিত্র দেশ যাতে নিজেদের রক্ষা করতে পারে, তাই পাঁচটি দেশ একে অপরের দিকে বাড়িয়ে দেবে সাহায্যের হাত। ইজরায়েলের ওপর হামলার কোনও যথার্থতা নেই বলেও দাবি করেছেন ওই পাঁচ দেশের প্রধানরা। ইজরায়েলের ওপর হামলার নিন্দা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক, জার্মানির চ্যান্সেলর স্কোলজ, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ এবং ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি।

ইজরায়েলকে সব রকম সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন তাঁরা। এক্স হ্যান্ডেলে সুনক লিখেছেন, “যাঁরা হামাস গোষ্ঠীকে (Israel Palestine War) সমর্থন করছেন, তাঁরাও এই হামলার জন্য দায়ী। তারা চরমপন্থী সংগঠন নয়, নয় স্বাধীনতা যোদ্ধাও। তারা সন্ত্রাসবাদী। আজ রাতে আমি ফিনচলে ইউনাইটেড সিনাগগে এসেছি। এখানে স্থানীয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রার্থনায় যোগ দিয়েছি।”

আরও পড়ুুন: ‘‘মধ্যপ্রাচ্যের নকশা বদলানোর সময় এসেছে’’! হামাসকে শেষ করার পণ নেতানিয়াহুর

 

দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

 

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles