Kaliachak: ফের বিপুল টাকা উদ্ধার মালদহের কালিয়াচকে

মালদহের কালিয়াচক থানার পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মোজামপুর এলাকা থেকে এই কালো টাকা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে
taka
taka

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকমাস আগেই মালদহের এক পরিযায়ী শ্রমিকের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছিস লক্ষ লক্ষ কালো টাকা।  আবারও মালদহ থেকে উদ্ধার হল বিপুল পরিমানে টাকা। মোট ৩৩ লক্ষ টাকা এদিন উদ্ধার হয় মালদহের কালিয়াচক (Kaliachak) থেকে। গত বছরের জুলাই মাস থেকেই রাজ্য জুড়ে উদ্ধার হচ্ছে হিসাব বহির্ভূত বিপুল পরিমানে কালো টাকা। রাজ্যের তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রীর বান্ধবীর ফ্ল্যাট থেকে তখন পাওয়া গেছিল কোটি কোটি টাকা। ব্যস সেই শুরু! বিরোধীরা ইতিমধ্যে কটাক্ষ করতেও ছাড়েনি রাজ্য সরকারকে। তারা বলছে, কালো টাকা উদ্ধারে এগিয়ে বাংলা। 

আরও পড়ুন: ‘১০ লাখ চাকরির কথা বলা হয়েছিল, এবার কী হবে?’, আদানিকাণ্ডে রাজ্যকে প্রশ্ন শুভেন্দুর

পুলিশ কী বলছে

 মালদহের কালিয়াচক (Kaliachak) থানার পুলিশ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মোজামপুর এলাকা থেকে এই কালো টাকা উদ্ধার করেছে বলে জানা গেছে। কালিয়াচক (Kaliachak) থানার পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে দু’জনকে গ্রেফতারও করেছে তারা। অভিযুক্তদের নাম— জসিমউদ্দিন আহমেদ ওরফে আলম এবং রাবিউল ইসলাম ওরফে রাব্বি। ধৃতেরা মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত বলেই জানিয়েছে পুলিশের। এই টাকা মাদক কারবারেরই অংশ বলে মনে করছে পুলিশ।  এ প্রসঙ্গে পুলিশ সুপার প্রদীপকুমার যাদব বলেন, ‘‘অভিযুক্তদের জেরা করে আরও তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করছি আমরা। এই টাকা মাদক লেনদেনের। আরও কারা এই কারবারের সঙ্গে যুক্ত, তার খোঁজ চলছে।’’

আরও পড়ুন: হাইকোর্টে স্বস্তি শুভেন্দুর! রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের শোকজ নোটিসের উপর স্থগিতাদেশ

ধৃতরা কী বলছে

পুলিশ সূত্রে খবর, প্রাথমিক জেরায় ধৃতেরা বলেছে, উদ্ধার হওয়া টাকা তাদের নয়। ওই টাকার আসল মালিক ধৃত জসিমউদ্দিনের শ্যালক ইব্রাহিম ওরফে রাজু, রাজুর বাড়ি শ্রীরামপুর বলেই জানিয়েছে ধৃতরা। পুলিশের দাবি, রাজু ব্রাউন সুগারের ব্যবসা করে। তিন জনের বিরুদ্ধেই মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। তদন্তও ভালো এগোচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

 

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles