Mohun Bagan: ট্রফির রঙ-ও হোক সবুজ-মেরুন! আইএসএল নক-আউট সূচি ঘোষিত হতেই লক্ষ্য স্থির মোহনবাগানের

ISL 2024:  কোচ হাবাসকেই কুর্নিশ কামিন্স-পেত্রাতোসদের, আইএসএল নক-আউটে কবে কোথায় খেলবে মোহনবাগান? 
GLRtDpKWQAA2uaQ
GLRtDpKWQAA2uaQ

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লিগ-শিল্ড জয় সম্পন্ন। এবার পরের লক্ষ্য নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। মোহনবাগানের (Mohun Bagan) পাখির চোখ এখন নক-আউট পর্ব। ট্রফি জিততে মরিয়া হাবাসের ছেলেরা। নিজেদের পরবর্তী লক্ষ্য জানিয়ে দিলেন মোহনবাগান অধিনায়ক শুভাশিস বসু। তিনি বলেন, "গত আট নয় মাসের চেষ্টার ফল পেলাম। পুরো দল পরিশ্রম করেছে। এবার লক্ষ্য নক আউট। আর দুটো ম্যাচ জিততে পারলেই ফাইনাল। সেই লক্ষ্যেই নামব আমরা। প্রত্যেকটা ম্যাচ যেভাবে খেলেছি সেই একই ভাবে পরবর্তী নক আউট স্টেজে নামবে মোহনবাগান।"

নক আউটের খেলা

আইএসএলের নক আউট শুরু হচ্ছে ১৯ এপ্রিল। লিগ পর্বে প্রথম ছ’টি দল মোহনবাগান, মুম্বই সিটি, এফসি গোয়া, ওড়িশা এফসি, কেরালা ব্লাস্টার্স এবং চেন্নাইয়িন এফসি নক আউটে খেলবে। এর মধ্যে প্রথম দুইয়ে থাকা মোহনবাগান এবং মুম্বই সিটি সরাসরি সেমিফাইনালে খেলবে। বাকি চারটি দলের মধ্যে থেকে দু’টি দলকে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। প্লে-অফের প্রথম ম্যাচ ১৯ এপ্রিল। ওড়িশা এবং কেরলের সেই ম্যাচ হবে ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে। প্লে-অফের দ্বিতীয় ম্যাচ ২০ এপ্রিল। সেই ম্যাচে মুখোমুখি গোয়া এবং চেন্নাইয়িন। ম্যাচ হবে গোয়ার জওহরলাল স্টেডিয়ামে। 

কবে খেলা মোহনবাগানের

সেমিফাইনালের প্রথম ম্যাচ ২৩ এপ্রিল। সেই দিন খেলবে মোহনবাগান (Mohun Bagan)। সেই ম্যাচে সবুজ-মেরুনের বিপক্ষে খেলবে ওড়িশা-কেরল ম্যাচের জয়ী দল। দ্বিতীয় সেমিফাইনাল ২৪ এপ্রিল। সেই ম্যাচে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে খেলবে গোয়া এবং চেন্নাইয়িন ম্যাচের জয়ী দল। এই দু’টি ম্যাচই মোহনবাগান এবং মুম্বইকে প্রতিপক্ষের মাঠে গিয়ে খেলতে হবে। ফিরতি সেমিফাইনাল হবে ২৮ এবং ২৯ এপ্রিল। যুবভারতীতে মোহনবাগান খেলবে ২৮ এপ্রিল। মুম্বই ঘরের মাঠে সেমিফাইনাল খেলবে ২৯ এপ্রিল। আইএসএলের ফাইনাল ৪ মে। সেই ম্যাচ কোথায় হবে, তা এখনও জানায়নি আইএসএল। সব ম্যাচই শুরু হবে সন্ধে ৭.৩০ থেকে।

হাবাসকে কৃতিত্ব

সোমবার লিগ শিল্ড জয়ের পর সাফল্যের কৃতিত্ব কোচ আন্তোনিয়ো হাবাসকে দিলেন মোহন ফুটবলারেরা। খেলা শেষ হওয়ার পর অনিরুদ্ধ বলেন, ‘‘এই জয়ের কৃতিত্ব কোচের। হাবাস আসার পর আমাদের খেলা বদলে গেল। কোচ বড্ড কড়া। অনেক চাহিদা তাঁর। আমরা এমনই এক জনকে চেয়েছিলাম।’’ একই কথা শোনা গেল পেত্রাতোসের গলায়ও। মোহনবাগান মাঝমাঠের ভরসা বললেন, ‘‘এই কৃতিত্ব আসলে কোচ হাবাস এবং জনি কাউকোর। ওরা দু’জন আসার পর আমাদের খেলা বদলে গিয়েছে। পর পর ম্যাচ হেরে চাপে পড়ে গিয়েছিলাম আমরা। সেখান থেকে এই দু’জনের জন্যই ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি।’’

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles