Suvendu Adhikari: হাওড়ার শ্যামপুরে মণ্ডপে ভাঙচুর, দুর্গা প্রতিমায় আগুন, বিস্ফোরক দাবি শুভেন্দুর

Durga Idols: হাওড়ায় দুর্গাপুজো মণ্ডপে হামলা, প্রতিমায় আগুন! ভিডিও পোস্ট শুভেন্দুর...
Untitled_design(928)
Untitled_design(928)

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গে দুর্গা প্রতিমা (Durga Idols) ভাঙচুরের বিস্ফোরক দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় দুটি ভিডিও পোস্ট করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। ভিডিওগুলির সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম। একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে একটি জায়গায় দাউ দাউ করে কিছু একটা জ্বলছে। অপর একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে কোনও একটি বিক্ষোভস্থলের ছবি যেটা ওপর থেকে তোলা হয়েছে। 

শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) ট্যুইট

নিজের পোস্টে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) লিখেছেন, ‘‘শ্যামপুর থানা থেকে ফেরার সময় একদল দুষ্কৃতী যারা সেখানে স্মারকলিপি জমা দিতে গিয়েছিল, ফেরার পথে দুর্গা পুজোর প্যান্ডেলে ভাঙচুর করে। শ্যামপুর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির পুজো প্যান্ডেলে আগুন ধরানো হয়েছে। আরও একাধিক পুজো প্যান্ডেলে ভাঙচুর করা হয়েছে। বিসর্জনের ঘাটে (Durga Idols)  দুষ্কৃতীরা পাথরও ছুড়েছে, এই দাবি করে শুভেন্দু আরও লেখেন, ‘‘হাওড়া গ্রামীণ পুলিশ জেলায় শ্যামপুর থানা এলাকায় পরিস্থিতি অত্যন্ত উত্তেজনাপূর্ণ রয়েছে। আমি পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের ডিজির কাছে অনুরোধ করছি, স্পটে অতিরিক্ত ফোর্স পাঠান। এই ধরনের দুষ্কর্ম দূর করতে এই ধরনের ভাঙচুর বন্ধ করতে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।’’ 

দুর্গাকে ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে জলে ভাসান! 

অন্যদিকে, অপর একটি পোস্টে শুভেন্দু অধিকারী ((Suvendu Adhikari)) দাবি করেছেন, কেটে কুচি কুচি করে দুর্গাপ্রতিমাকে ভাসিয়ে দেওয়া হচ্ছে জলে। এক্স হ্যান্ডেলে আরও একটি ভিডিও পোস্ট করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, কৃষ্ণনগরের তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা এমন কাজ করেছে। বিরোধী দলনেতা লেখেন, ‘‘এই দৃশ্য বাংলাদেশের নয়, এই কীর্তি পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু বিরোধী শাসক তৃণমূল দল পরিচালিত পুরসভার। আগে মা দুর্গার প্রতিমা বিসর্জন না করে, প্রতিমাকে যন্ত্রের সাহায্যে অসভ্যের মতো ছিন্নবিচ্ছিন্ন করে নদীতে ফেলা হয়েছে। গতকাল কৃষ্ণনগর কদমতলা ঘাটে কৃষ্ণনগর পুরসভার নির্দেশে পুরসভার কর্মচারীরা এভাবেই দুর্গা ঠাকুরের প্রতিমাকে কেটে টুকরো করে ভাসান করেছে। ঠিকঠাক ভাবে শাস্ত্র মতে ভাসান হয়ে যাওয়ার পরে নদী পরিষ্কার রাখার জন্য যা করণীয় সেটা করলে কারুরই কোনও আপত্তি থাকত না, কিন্তু তা না করে সর্বসমক্ষে এই কান্ড ঘটানোর উদ্দেশ্য কী?’’  

 

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles